Homeপাওয়ার পয়েন্টমাল্টিমিডিয়ার মাধ্যম সমূহ

মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যম সমূহ

মাল্টিমিডিয়া হল একটি সংকলন যা বিভিন্ন ধরনের মাধ্যমে মাঝে মাঝে ব্যবহৃত হয়। এখানে কিছু প্রমুখ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যম উল্লেখ করা হলো:

  1. ছবি: একটি ছবি একটি তথ্যকে একটি চিত্রে প্রদর্শিত করে। ছবির সাথে শব্দ নেই।
  2. শব্দ: লিখিত কথার মাধ্যমে সংকলন তৈরি করা হয়।
  3. ভিডিও: ভিডিও একটি সংকলন যা ছবি এবং শব্দ দুইটি মাধ্যমে তৈরি করা হয়। ভিডিও মাধ্যমে একটি ঘটনা বা পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদর্শন করা যায়।
  4. অডিও: অডিও মাধ্যমে শব্দের মাধ্যমে সংকলন তৈরি করা হয়। অডিও মাধ্যমে গান, বক্তব্য, প্রথম আলো এবং অন্যান্য ধরনের শব্দের সংকলন তৈরি করা হয়।
  5. এনিমেশন: একটি সংকলন যা ছবির সাথে শব্দ এবং গতিশীলতা সম্পর্কিত। এনিমেশন মাধ্যমে সমস্ত প্রকার।

মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যম সমূহ, আমরা সবাই জানি সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটার যন্ত্র কম্পিউটার গণনা যন্ত্র বা হিসাব-নিকাশ করার যন্ত্র হিসেবেই সমধিক পরিচিত হয়ে আসছে। তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও যোগাযোগ কম্পিউটারের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল। এরপর লেখালেখি করার জন্য এই যন্ত্রটির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়।

কিন্তু এতসব কাজ করার জন্য শুরুতে কম্পিউটারের একটি মাত্র মিডিয়া যথা- বর্ণ ব্যবহার করতে হতো। কিন্তু কালক্রমে কম্পিউটারে চিত্র এবং শব্দ সমন্বিত হয়। তাছাড়া কম্পিউটারের রয়েছে প্রোগ্রামিং করার ক্ষমতা। বস্তুত কম্পিউটারের মাল্টিমিডিয়া মানে হলো বর্ণ, চিত্র ও শব্দের সমন্বয়ে একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ অভিজ্ঞতা। অতীতের চাইতে এখনকার মাল্টিমিডিয়ার অভিজ্ঞতা অনেক সমৃদ্ধ। যন্ত্র হিসেবেও মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার কেবল কম্পিউটারেই সীমাবদ্ধ নয় পাশাপাশি আমাদের হাতের কাছের মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ও অন্যান্য ডিজিটাল যন্ত্র এখন মাল্টিমিডিয়ার ধারণ ও পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে।

মাল্টিমিডিয়ার প্রধান মাধ্যম সমূহ নিচে বর্ণনা করা হলো-

সারা পৃথিবীতে এখন সর্বপ্রথম যে প্রবণতাটি স্পর্শ করছে সেটি হচ্ছে প্রচলিত ধারণা ও প্রচলিত যন্ত্র পাতিকে কম্পিউটার দিয়ে স্থলাভিষিক্ত করা।

  • বর্ণ বা টেক্সটঃ সারা দুনিয়াতেই টেক্সটের যাবতীয় কাজ এখন কম্পিটারে হয়ে থাকে। একসময় টাইপ রাইটার দিয়ে এসব কাজ করা হতো, এখন আফিস-আদালত থেকে পেশাদারি মুদ্রণ পর্যন্ত সর্বত্রই কম্পিউটার ব্যবহার হচ্ছে।
  • ভিডিওঃ ভিডিও কার্যত এক ধরনের গ্রাফিক্স। একে চলমান গ্রাফিক্স বললে ভালো হয়। বিশ্বজুরে ভিডিও একটি সুপ্রতিষ্ঠিত মিডিয়া। টিভি, হোম ভিডিও, মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার, ওয়েব ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই ভিডিওর ব্যবহার ব্যাপক।
  • শব্দ বা অডিওঃ শব্দ বা অডিও রেকর্ড, সম্পাদনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে সারা দুনিয়া এখন কম্পিউটারের উপর নির্ভর করে। সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং-এ এনালক পদ্ধতি এখন কার্যত সম্পূর্ণ অচল হয়ে পরেছে। কম্পিউটার দিয়ে উন্নতমানের সাউন্ড রেকডিং করতে পারেন।
  • এনিমেশনঃ এনিমেশনও এক ধরণের গ্রাফিক্স বা চিত্র, তবে সেটি চলমান বা স্থির হতে পারে, এটি দ্বিমাত্রিক বা ত্রিমাত্রিক হতে পারে, আমাদের দেশে এনিমেশন এর ব্যবহারও ক্রমশ ব্রাপক হচ্ছে।
  • চিত্র বা গ্রাফিক্সঃ দুনিয়ার সর্বত্রই গ্রাফিক্স তৈরি, সম্পাদয়া ইত্যাদি যাবতীয় কাজ কম্পিউটার ব্যবহার করেই করা হয়। আমাদের দেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন, পেইন্টিং, ড্রইং বা কমার্শিয়াল গ্রাফিক্স নামক চারুকলার যে অংশটি রয়েছে তাতে কম্পিউটারের ব্যবহার অত্যন্ত সীমিত। তবে একটি ব্যতিক্রমী এলাকা হচ্ছে মুদ্রণ ও প্রকশনা। মুদ্রণ প্রকাশনায় গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার শুরু হয় নব্বই দশকে। প্রথমে ফটোশপ দিয়ে স্ক্যান করা ছবি সম্পাদনা দিয়ে এর সূচনা হয়। ক্রমশ ডিজাইন এবং গ্রাফিক্সে কম্পিউটার জায়গা করে নিতে থাকে।
  • প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যার

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

spot_img

Most Popular